Rifat Ahmed | রিফাত আহমেদ https://rifatahmed.com Writer | Mathematician | Marketer | Designer | Developer | Content Creator Wed, 20 Mar 2024 11:46:50 +0000 en-US hourly 1 201162801 Rifat Ahmed | রিফাত আহমেদ Writer | Mathematician | Marketer | Designer | Developer | Content Creator false সরকারি কাজে এত জটিলতা কেন? — বিআরটিএ-এর অভিজ্ঞতা https://rifatahmed.com/%e0%a6%b8%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%a4-%e0%a6%9c%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%86%e0%a6%b0%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%8f-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%ad%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9e%e0%a6%a4%e0%a6%be/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%b8%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%a4-%e0%a6%9c%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%86%e0%a6%b0%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%8f-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%ad%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9e%e0%a6%a4%e0%a6%be/#respond Wed, 20 Mar 2024 11:45:31 +0000 https://rifatahmed.com/?p=8427 বাংলাদেশে সরকারী কাজের গ্রাহক পর্যায়ে যেসব জটিলতা আছে তা দূর করার সক্ষমতা এ দেশের আছে।
তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন, সরকারি কাজে এত জটিলতা কেন? আমাদের দেশে কি মেধার এতই অভাব?
না, আমাদের দেশে মেধা এবং মেধাবীর কোনো সংকট নেই। সরকারি দপ্তরগুলো চাইলে কাল থেকেই সকল কাজ অনলাইনের মাধ্যমে কোনো প্রকার জটিলতা ছাড়াই সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করতে পারবে। এরকম মেধা এবং রিসোর্স এদেশের আছে।
তবে সমস্যাটা হলো — দিনশেষে টাকার কাছে গিয়ে সবাই হেরে যায়; মেধাবীরাও।

আজ একটা কাজে মিরপুর বিআরটিএ-তে গিয়েছিলাম। বাইরের একটা কম্পিউটারে দোকানে বসে কিছু কাজ করিয়ে নিচ্ছিলাম। এমন সময় একজন গ্রাহক এসে দোকানিকে জিজ্ঞেস করলো “ভাই, এপয়েন্টমেন্টর জন্য ঐটা (কোনো একটা ছবি কিংবা কাগজ বুঝাচ্ছিলো) কী অনলাইনে জমা দেয়া লাগবে?”
লোকটি দোকানির পরিচিত ছিল। উনি গাড়ির ফিটনেস অথবা লাইসেন্সের পরীক্ষার অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর কথা বলতেছিলো, সেটা বুঝতে পারছিলাম। কিন্তু কোন ডকুমেন্টের কথা বলছিল সেটা খেয়াল করি নাই।
যাই হোক, প্রশ্নের প্রত্যুত্তরে দোকানি বলে উঠলো, “দেয়া লাগবে মানে? মাসে মাসে টাকা দেই এইটা চালু রাখার জন্য। এইটা বন্ধ কইরা দিলে তো বিআরটিএ বন্ধ কইরা দিমু। যেইদিন এইটা বন্ধ করে দিবো সেইদিন মিরপুর বিআরটিএ-র গেটে তালা মাইরা দিমু।”
অর্থাৎ ওই এলাকা বা দেশ জুড়ে যেসব দোকান বা লোক বিআরটিএ-এর কাজ গুলো করে তারা সবাই মিলে মাসে মাসে টাকা দিয়ে সিস্টেমটাকে অনর্থক জটিল করে রাখতেছে। এতে টাকা পাচ্ছে দপ্তরগুলোর সরকারি কর্মকর্তারা, লাভবান হচ্ছে দালাল-দোকানগুলো আর বিনা প্রয়োজনে ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে সমগ্র দেশের মানুষ।

এর আরেকটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো, ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সময় মেডিকেল রিপোর্ট।
এই রিপোর্টটা দুনিয়ার কোনো কাজে আসে না বা কেউ চেক করে না। তবে লাইসেন্স বানাতে হলে সেটা লাগবেই। এটা আপলোড না হলে লাইসেন্সের আবেদন করা যাবে না।
এই অপ্রয়োজনীয় কাগজটা না লাগলে দেশের শতভাগ মানুষ নিজের ফোন থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিজে নিজে বানাতে পারবে। কিন্তু এই একটা অপ্রয়োজনীয় কাগজের জন্য সবাইকে এই দোকানগুলোর দারস্থ হতে হয়।

এমন না যে দোকানিরা একটা একচ্যুয়াল মেডিকেল রিপোর্ট বানিয়ে দিচ্ছে যা দ্বারা বিআরটিএ-এর কর্মকর্তা প্রার্থীর শারীরিক সক্ষমতা সম্পর্কে নিশ্চিত হচ্ছে। না এমন কিছুই না। তারা সাইন-সিল সহ বানানো একটা মেডিকেল রিপোর্টে শুধু ছবিটা বসিয়ে দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছে। নামটাও বসাচ্ছে না ফর্মে কারন তারাও জানে এটা আপলোড করার পর এর কোনো কাজ নাই। কেউ ওভাবে যাচাই বাছাই করবে না।
আমার মনে হয় না সেই রিপোর্টে আমার ছবির বদলে রাস্তার একটা কুকুরের ছবি বসিয়ে আপলোড করলেও সেটা ধরা পড়বে। দোকানিদের ভাষ্যমতে এর কাজ আপলোড হওয়া পর্যন্তই।
তবে এই একটা রিপোর্টে দিয়েই এই দালালগুলো জিম্মি করে রাখতেছে পুরো দেশটাকে আর টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখতেছে পুরো বিআরটিএ-এর।

আর সেই বিআরটিএ-এর কর্মকর্তাদের ব্যক্তিত্বও বা কি রকম?
এত পড়ালেখা করে ৭ম, ৮ম, ৯ম গ্রেডের পদে অধীনস্থ থেকেও এরকম শিক্ষা-জ্ঞানহীন দালালদের সামনে শুধুমাত্র টাকার লোভে জি হুজুরি করেছে তারা। কি লাভ এই শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং পদমর্যাদার যদি দালালরাই আপনার অফিস খোলা থাকবে না বন্ধ থাকবে সেটা নির্ধারণ করে দেয়? কেমন নীতি নির্ধারক আপনি যদি আপনার দপ্তরের নীতি দালালদের কথায় নির্ধারিত হয়?
এরকম ব্যক্তিত্বহীন কর্মজীবনের চেয়ে রিক্সা চালিয়ে খাওয়াও অধিক সম্মানের বলে আমি মনে করি।

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%b8%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%a4-%e0%a6%9c%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%86%e0%a6%b0%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%8f-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%ad%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9e%e0%a6%a4%e0%a6%be/feed/ 0 8427
মুম্বাই এয়ারপোর্টে ২৩ ঘন্টার লেওভার https://rifatahmed.com/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%8f%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%a9-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%93%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%8f%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%a9-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%93%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0/#respond Mon, 17 Jul 2023 03:30:37 +0000 https://rifatahmed.com/?p=7794 মুম্বাই এয়ারপোর্টে ২৩ ঘন্টার লেওভার ছিল। জুহু বিচ, গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া, শাহরুখ খানের বাড়ি, মুম্বাইয়ের সমুদ্রতট — সব ঘোরা শেষ। কোনো কাজ নেই হাতে তাই সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে ইমিগ্রেশন পার করে এয়ারপোর্টের ডিউটি ফ্রি শপ গুলোর সামনে পায়চারী করতেছিলাম।

হঠাৎ দেখলাম আমার বয়সী একজন ভদ্রলোক দূর থেকে আমাকে “ভাই ছাহাব” বলে ডাক দিলেন। কাছে গিয়ে উনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বুঝে গেলাম বেচারা এয়ারপোর্টের পথ ঘাট কিছু চিনতেছে না।
ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে অনেক কষ্ট করে কোন পথে যাবে খুঁজে পাচ্ছে না এই কথাটুকুই বোঝাতে পারলেন।

সদ্য তামিল নাড়ু প্রদেশ থেকে আসলাম। চেন্নাই শহরের লোকজন রোদে পোড়া মাটির মতোই কালো। ওখানে লোকালরা হিন্দি ভালো বুঝে না। হিন্দির চেয়ে তারা বরং ইংরেজি ভালো বলতে পারে।
গায়ের বর্ন আর হিন্দি বলার ধরন দেখে একজন খাটি রেসিস্টের মতো উনাকে তামিল বলেই ধরে নিলাম। উনাকে দেখে উনি ইংরেজি পারবেন বলেও মনে হচ্ছিল না। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও হিন্দিতে কথা বার্তা শুরু হলো।

অনেক কষ্ট করে উনি ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে বোঝালেন যে উনার বোর্ডিং পাসে গেট নাম্বার দেয়া নাই। এখন তিনি ইমিগ্রেশনও পার করে ফেলেছেন। তাই কাউন্টারে ফিরে গিয়ে গেট নম্বর জেনে আসাও সম্ভব নয়।

একজন ফ্রিকুয়েন্ট ট্রাভেলারের ভান ধরে আমিও হিন্দিতে বেশ কড়া করে জিজ্ঞেস করলাম এত কেয়ারলেস কিভাবে হলেন তিনি। তার তো সিকিউরিটি চেকে ঢোকার আগেই গেটের নাম্বার জিজ্ঞেস করে আসা উচিত ছিল। মুম্বাই এয়ারপোর্ট এমনিতেই বিশাল। টার্মিনাল ১ থেকে টার্মিনাল ২ এ হেঁটে যেতে প্রায় ৩৫ মিনিট লাগে। শুধু এই টার্মিনাল ২-এই গেট আছে ৮০ পর্যন্ত। কয়টা গেটে আপনি এভাবে ঘুরে ঘুরে জিজ্ঞেস করবেন? এয়ারলাইন্সের কোনো স্টাফকে খুঁজে না পেলে ফ্লাইট তো মিস হয়ে যাবে। এসব কথা হিন্দিতেই বলছিলাম উনাকে।

তার যে বুঝতে ও বলতে কষ্ট হচ্ছিল সেটাও দেখা যাচ্ছিল চোখে মুখে। ইংরেজি উনি বুঝবেন না সেটাও আন্দাজ করতে পারছিলাম।

ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে দুইজনের এই কথা বার্তা অনেকক্ষণ চললো। তারপর উনার কাছে উনার বোর্ডিং পাস দেখতে চাইলাম। সেখান থেকে পিএনআর দিয়ে অনলাইনে আইটিনেনারি চেক করে গেট নাম্বার খুঁজবো বলে। না পেলে অন্তত ওখান থেকে এয়ারলাইন্সের নাম্বার নিয়ে ফোন করে খোঁজ নিবো সে আশায় উনার বোর্ডিং পাস নিলাম।

বোর্ডিং হাতে নিয়ে দেখি ভদ্রলোক আমার ফ্লাইটেই ঢাকা যাচ্ছেন। জিজ্ঞেস করলাম, “ভাই, আপনি কী বাংলাদেশি?”
ভদ্রলোক: “দূর মিয়া, ভয় লাগাই দিছিলেন। আমি তো মনে করছিলাম কি না কি করে ফেলছি, আজকে মনে হয় দেশেই যাইতে পারুম না।”

দুজনই হাসতে হাসতে শেষ।

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%8f%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%a9-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%93%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0/feed/ 0 7794
বসবাসের অযোগ্য নগরীতে রূপ নিচ্ছে চট্টগ্রাম https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%af%e0%a7%8b%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%a8%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%af%e0%a7%8b%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%a8%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae/#respond Tue, 25 Apr 2023 13:37:46 +0000 https://rifatahmed.com/?p=7416 চট্টগ্রামের যে বিল্ডিংটাতে থাকি তার সামনে উঠানের মতো একটা জায়গা আছে। শহরের মধ্যে বিল্ডিংয়ের নিচে এরকম গাছপালা ভর্তি খালি জায়াগা পাওয়া একরকম স্বপ্নের মতোই।
গরমের দিনে ক্যাম্পাস থেকে আসার সময় মেইন গেট দিয়ে ঢুকলেই গাছগুলোর জন্য একটা প্রশান্তির ঠান্ডা অনুভত হতো। শীতের দিনে উঠানের এই খালি জায়গাতেই ব্যাডমিন্টন খেলার সময় এই গাছেই বাল্বগুলো লাগানো হতো।

অনেককেই এই বাসাটার উদাহরণ দিতাম। কিছুদিন আগেও যখন হিটওয়েভে অতিষ্ঠ হয়ে গেলাম। সামনে যাকে পাইছি তাকেই বলছি এই বাসাটার মতো বিল্ডিংয়ের আসেপাশে গাছ লাগানোর কথা। ঈদের ছুটিতে বন্ধু যখন বাড়িতে যাচ্ছে, তখনও মনে করিয়ে দিলাম এই ফাঁকে কিছু গাছ লাগিয়ে আসতে।

আজ সকালে যখন বাসা থেকে বের হওয়ার সময় রোদ সরাসরি চেহারায় এসে পড়লো, তখনই টের পেলাম যে কিছু একটা মিসিং। উপরে তাকিয়ে দেখলাম কয়েকটা গাছের ডাল কেটে শুধু কান্ডগুলো বৈদ্যুতিক খুটির মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। বাইরে থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে সে কাষ্ঠল খুঁটি গুলোও নামানো শুরু হয়ে গেছে দেখলাম।

চট্টগ্রামের সি আর বি-ও নাকি উপরে ফেলা হবে। কেটে ফেলা হবে শিরিষ তলার সেই বটবৃক্ষ। কিছুদিন আগেও এর বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলন হয়েছে। লাভ হয়েছে কিনা জানি না।

জলবায়ুর উষ্ণতা কমানোর বদলে শহরে টুকটাক গাছ যা ছিল তাও কেটে ফেলা হচ্ছে কোনো না কোনো অজুহাতে। চোখের সামনে সুন্দর একটা শহরকে এভাবে ঢাকার মতো বসবাসের অযোগ্য হতে দেখে অবাক না হয়ে পারি না।

 

 

 

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Rifat Ahmed (@rifat5670)

 

 

 

 

https://www.tumblr.com/rifat5670/715583707034107904/%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%AC-%E0%A6%B8-%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AF-%E0%A6%97-%E0%A6%AF-%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0-%E0%A6%A4-%E0%A6%B0-%E0%A6%AA-%E0%A6%A8-%E0%A6%9A-%E0%A6%9B-%E0%A6%9A%E0%A6%9F-%E0%A6%9F%E0%A6%97-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE-rifat

 

 

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%af%e0%a7%8b%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%a8%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae/feed/ 0 7416
The Den — Stomping ground to Gregory’s most exclusive club https://rifatahmed.com/the-den-stomping-ground-to-gregorys-most-exclusive-club/ https://rifatahmed.com/the-den-stomping-ground-to-gregorys-most-exclusive-club/#respond Fri, 09 Dec 2022 16:00:40 +0000 https://rifatahmed.com/?p=5251

My school just turned 140, and I was asked to write a piece reminiscing the wonderful decade I spent at that fine institution.
Here it is in “Lauding The Legacy”, the commemorating magazine for the 140th anniversary of St. Gregory’s High School & College.

 

Saint Gregory’s is home to many prestigious clubs with remarkable achievements. Science Club, Debating Club, Quiz Club, Cultural Club, Basketball Team, Handball Team—these are all extremely accomplished groups in their own fields with outstanding achievements in inter-school and national events. I was lucky enough to be a part of some of these talented bunch from time to time. But there is one specific group that holds a special place in my memories when I recall the days in my alma mater.

I’m talking about perhaps Gregory’s most exclusive club, the Gregorian Scout troop.

There is a good reason why I called it exclusive.

When I first joined Gregorian Scouts as a young Cub. I had just been promoted to class two. And at that year’s annual camp, there were about 30 of us from my class alone. But as we progressed to class three, the count reduced to 20 and gradually kept decreasing. By the time I was in class 10, there were only two of us from my batch.

It wasn’t a surprise to us because the batches before me had 2-3 scouts from each as well. As far as I know, this has been a norm even after I graduated from there.

The reason for quitting the troop is obvious. Unlike other clubs in school, Gregorian Scouts demanded more from its members. While the science club, debating club, and other groups will be mostly busy before a big annual event, we were engaged throughout the year with school events and on-campus, outdoor, and overseas
camps.

Besides, we had a compulsory troop meeting every Tuesday after class. And we were also responsible for the guest’s guard of honor and holding the disciplined line at any school event.

And when we went to these camps, we would live in tents that we put up. We had to build our own shelves to store our bags, shoes, and clothes. We even had to cook for ourselves. Basically, we would do everything our mothers used to do for us, but in a tent in the middle of a Shalbon or a Char or at an empty field.

Needless to say, not everyone was cut out to handle the pressure, and eventually, people quit. But the ones who
plowed through the rough camp days, know how much fun we used to have during the late nights on the campsite.

Eventually, this small group of people had made each other their second family, and to us, our home was the
Scout Den.

When I started as a cub in 2005, the Den used to be in the old building. But later, it was moved behind the book-and-note store in the new main building. The sports team had their office and storage right beside our Den, and the school equipment storage was on the opposite side of the corridor. But we were the main occupants of that part of the building, and no one has a fonder memory of that place than us.

As a Cub Scout, I had the privilege to enter the Scout’s Den a few times. But it was explicitly assigned to the Boy Scouts. So, as soon as I started the day shift in class five, I was excited to join the Boys in Blue-Ash.

Up until then, scouting was all fun and games to me. We didn’t have to live in tents, didn’t have to cook for ourselves, didn’t have to make gadgets in the open field to store our baggage and clothes. We were just hanging around with Bimalendu Sarker sir to play fun games and prepare drama to present at the annual campfire night.

Even though I had been to several camps by then, it wasn’t until I joined the Boy Scouts that I realized what it
actually meant to be a Scout. The chain of command, the late-night events, the outdoor camp stays, the after-
school meetings, the school event management, these were all new to me, and I couldn’t have been more excited to embark on that new journey. My first day in the Den as an official Boy Scout was right before the sports day function of 2008.

We went inside the Den and stood there while the seniors explained how the event literally depended on our shoulders. From helping with decoration to holding the line outside the field and assisting teachers in running the games, we were everywhere.

As a newbie, I was on the line duty. But my eyes were on the drums. I wanted to play the marching symphony as athletes sprinted across the field or slow-drum while students tried to throw the sphere. Unfortunately, I was yet
to learn the drums. So, I made do with the line duty for that year. But I started to secretly and silently practice
drumming that Den.

After any event, we used to form a line and go to the canteen for snacks before returning to the Den for a formal briefing and, more importantly, an informal hangout.

Post-event, the senior-junior line is usually blurred. Everyone joked around with everyone, discussed their day, and overall had a wonderful time in that quaint Den, which was somehow spacious enough to accommodate all our equipment, drums, and us. In my early days as a boy scout, I saw several regime changes in that Den. Reza bhai, Gerald bhai, Jitu bhai, Pulock bhai, Manik bhai, Tarek bhai, Shakil bhai, Promi bhai, Mayeem bhai, Saif bhai, Sukesh bhai, Rabby bhai they all held the Den at one point in time and then passed on the keys to the next batch.

I saw Pulock bhai and Manik bhai groom Promi bhai in the den to take on the mantle the following year and adore Saif bhai, Sukesh bhai as the future leaders. I saw the same thing from Promi bhai for Saif bhai and Sukesh bhai and his affection towards Rabby bhai, Ratul bhai, and Navid bhai.

Saif bhai, Sukesh bhai also prepared Rabby bhai when the time to pass up the responsibilities came. This was an ineluctable circle, and we knew it all too well.

Even though the responsibilities were formally handed over in a troop meeting with Shakawat Sir present, the actual swap of duties, the sweet and sour stories of one’s regime, the disappointment of leaving the second family, and the excitement of taking up the new role for the next batch-all happened in that Den.

Besides being our official stamping ground, the Den was also an informal meeting place for everyone in the circle. When we entered the school, we used to take the staircase beside the Den, hoping to meet a fellow Scout and have a chat before class. During tiffin break, when everyone rushed to the field or the canteen, we met in the
Den and hung out to discuss what we would do in the next camp. In that Den, I grew close to all the seniors that came before me.

The Den was also where I met the incredibly talented juniors who later went on to pursue the Presidents’ Scouts award and more. Tawfiq, Sakib, Omeo, Alauddin, Ratul, Rafi, Akib, Dipto-they were all very close to me, and I grew fond of them in that very Den. My heart fills with pride when I talk about them.

It was also where I used to practice lashing, knots, first aid, pioneering, and compete with my comrades Samio, Rahat, Tanvir, and many more who had been part of this faction. Our circle was small but very close.

In my last days in school, and in the Scout troop, I had been in the guard of honor crew, played drums like I wanted, excelled in the art of knots, lashing, and pioneering, and led the boys to excellent results in camp competitions. We had been to the farthest corner of Bangladesh as well as attended international camps overseas. It was truly an experience of a lifetime, which was only aided by the wonderful troop I had accompanying me,
and it all originated in that Den.

When I think of my days in school, this Den comes to mind in vibrant colors. I consider myself lucky not only because I was a part of this elite and exclusive crew, but also because I had the experience of a lifetime in both our school and outdoors. I grew closer to my school because of these boys and the responsibilities that came with the title.

While many saw school as a cell to prepare for the exam and looked for any excuse to miss a day, I woke up every morning excited to go to my alma mater because of this group.

Due to my affiliation with Gregorian Scouts, I experienced our school like anyone else. I knew how it looked in the morning. I knew how many guard dogs were there at night. I knew where Alam bhai, Nazmul bhai, Maidul bhai stayed. I knew what Brother Robi did after school hours. I knew what was on the 5th floor.

I also had a unique insight on Shakawat Hossain sir. While everyone else saw Shakawat sir as a disciplinarian and feared him to death, we saw his humorous side when we spent the cold nights in tents sharing stories and anecdotes.

I miss my friends, the classroom, my teachers, and the staff for sure. But nothing will ever come close to the comradery and experiences we had in that Den as a troop.

Even though I continued scouting as a Sea Rover in college, it is my memories and experience with Gregorian
Scouts that I will cherish the most.

I look forward to revisiting the Scout Den when I come to visit my old stomping ground for its 140th anniversary: celebration this year.

 

  • The piece is about my days as a Gregorian Scout in the infamous Scout Den of St. Gregory's High School & College

 

Read “Lauding The Legacy” Magazine Online

 

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Rifat Ahmed (@rifat5670)

]]>
https://rifatahmed.com/the-den-stomping-ground-to-gregorys-most-exclusive-club/feed/ 0 5251
চট্টগ্রামে রেফিউজির মতো নিজ বাসার সামনে অবস্থান https://rifatahmed.com/%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a6%a4%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%85%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%a8/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a6%a4%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%85%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%a8/#respond Fri, 18 Nov 2022 01:45:56 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4799 বাস থেকে নামছি ভোর ৫ টায়। সাড়ে ৫ টার মধ্যে বাসার গেটের সামনে।

এই মুহূর্তে আমার জানামতে ফ্ল্যাটে সবাই নাই। তবে আগের রাতে যার কনফার্ম থাকার কথা ছিল তাঁকে বলে রাখছিলাম মেইন গেট টা ঘুমানোর আগে খুলে রাখতে। ভদ্রলোক খুলতে তো ভুলে গেছেই তার উপর ফোন বন্ধ করে ঘুমাইতেছে।

তার চেয়ে আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো, এখন প্রায় আটটা বেজে গেছে কিন্তু পুরো বিল্ডিংয়ের একজনও ঘুম থেকে উঠে নাই।

প্রায় দু-আড়াই ঘণ্টা ধরে নিজ বাসার গেটে রেফিউজির মতো দাঁড়ায় আছি। পা ধরে গেছে, ফোনের চার্জ ও শেষ প্রায়। গতকাল বিকেল থেকে গাড়িতে গাড়িতে, তাই প্রকৃতিও ডাকা-ডাকি শুরু করে দিচ্ছে।
এদিকে রাস্তা দিয়ে যাওয়া আসা করা মুরুব্বীর আমারে নিয়ে আফসোস করা শুরু করছে।

সব মিলিয়ে খুব ভালো দিনকাল যাইতেছে।

 

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a6%a4%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%85%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%a8/feed/ 0 4799
ব্লাড টুইস্ট — এবি পজিটিভ না বি পজিটিভ? https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a1-%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a1-%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad/#respond Tue, 08 Nov 2022 07:24:04 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4700 সকালে ঘুম থেকে উঠেই রক্ত দিতে বের হলাম। চট্টগ্রাম ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত নেয়ার সময় মেডিক্যাল এসিসট্যান্ট জিজ্ঞেস করলো আগে দিয়েছি কিনা।
কয়বার দিয়েছি জিজ্ঞেস করলেন।
বললাম ৫-৬ বার।
যেহেতু আগে কয়েকবার দিয়েছি তাই ভদ্রলোক টেস্ট করা ছাড়াই রক্ত নিয়ে নিলেন। রক্ত দেয়া শেষ। রেস্ট করছি।
এমন সময় ল্যাব থেকে এসে বললো আপনি কি কনফার্ম আপনার গ্রুপ?
— হ্যাঁ।
যাকে রক্ত দিয়েছেন তাকে জিজ্ঞেস করেন উনাদের রক্তের গ্রুপ কি? আপনার ব্লাড তো ম্যাচ করছে না।
সাথে সাথে দুইজনকে কল দিয়ে কনফার্ম হলাম যে হ্যাঁ AB+ রক্তই দিয়েছি।

আমার তো এদিকে মাথা নষ্ট। ছোটোবেলায় একটা প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে ল্যাব টেস্ট করিয়ে রেখেছিলো আব্বু। সেখানে AB+ এসেছিলো। এরপর কলেজ লাইফে প্রথম রক্ত দেয়া।
এর পরে সরকারি, প্রাইভেট, ব্লাড ব্যাংক, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন মিলিয়ে ৬ বার রক্ত দিয়ে ফেলেছি।
কিন্তু এখন শুনতেছি আমার রক্তের গ্রুপই নাকি AB+ না B+।
তাইলে আগের রোগীগুলো কিভাবে বেঁচে আছে।
আর এতবার রক্ত দেয়ার পরেও কিভাবে কোনো ল্যাব থেকে বা রোগীদের আত্মীয়দের থেকে জানলাম না যে আমার রক্ত রোগীর সাথে ম্যাচ করতেছে না।
তারা কি বিনা টেস্টেই রক্ত দিয়ে দিচ্ছিলো নাকি এক্সচেঞ্জ করে দিচ্ছিলো। ব্লাড ম্যাচ না করলে তো আমাকে জানাবে কেউ তাই না?

এদিকে শিপন পোলাটারেও বিপদ ফেলে দিলাম। ওর আত্মীয়ের জন্য এখন নতুন করে ডোনার খোঁজা লাগবে।
নিজেরে সেই লেভেলের ভোঁদাই মনে হইতেছে এখন।

 

আপডেট — ৮ নভেম্বর ২০২২ঃ কিছুটা ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে যা বুঝতে পারলাম, তা হলো B+ এর ডোনার চাইলে AB+ কে ব্লাড দিতে পারে। সেজন্য হয়তো আগের রক্ত দেয়াতে কোনো সমস্যা হয় নি। আরো কিছু রিসোর্স থেকে জানলাম যে অনেকের রক্তের গ্রুপও চেঞ্জ হয় তবে সেটা খুব রেয়ার। আপাতত পুনরায় টেস্ট না করে কনফার্ম হতে পারছি না আমার সাথে কোনটা ঘটেছে। রেফারেন্সঃ https://www.lgw.org/blog/how-can-i-give-blood/

 

আপডেট — ৪ জানুয়ারি ২০২৩ঃ অবশেষে নতুন করে ব্লাড গ্রুপিং টেস্টের মাধ্যমে কনফার্ম হলাম যে আমার ব্লাড গ্রুপ সত্যিই B+, AB+ নয়।

 

 

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a1-%e0%a6%9f%e0%a7%81%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad/feed/ 0 4700
India Tour 2022 — Kolkata, New Delhi, Jammu & Kashmir https://rifatahmed.com/india-tour-2022-kolkata-new-delhi-jammu-kashmir/ https://rifatahmed.com/india-tour-2022-kolkata-new-delhi-jammu-kashmir/#comments Wed, 02 Nov 2022 17:00:33 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4710 Date: 28 October to 02 November 2022 Route: Chattogram > Kolkata > New Delhi > Srinagar > Jammu > Srinagar > Sonamarg > Srinagar > Pahalgam > Srinagar > Delhi > Dhaka > Chattogram.

 

The last few years have been very challenging for me. Managing a full-time job at Green Leaf Air and managing my own digital marketing agency, Deftyled, while continuing my graduation meant there were very few occasions where I could “take the day off’. So, I had decided early on that as soon as I graduated, I would take a big vacation.
Tanvir, Sabbir, Diganta, and Sreekanta had also expressed their willingness verbally, but when it was time to apply for visas and other permits, they kind of fell on their backs.
But Shakawat bhai had finished all his formalities with me for the visit. So, in the end, it was just the two of us, which turned out to be for the better. Fewer people meant fewer clashes and disagreements. That’s why it was kind of like the perfect vacation.
Initially, we had planned to visit Darjeeling and Sikkim. But since it was just the two of us, we decided to visit Kashmir instead.

 

It started on Friday the 28th of October. Since our flight was at 11:15 am, we arrived at the Shah Amanat International Airport in Chattogram around 9 o’clock. Surprisingly, the security there was very poor. We didn’t even have to take off our belts.
The immigration was slow, but we crossed without any hassle.
After passing the immigration, we had about an hour and a half to waste. So, we just walked around the airport and finished our breakfast.
We landed at Netaji Subhash Chandra Bose International Airport in Kolkata around 11:45 am local Indian Standard Time. For accommodation, we wanted to get a hotel near Victoria Memorial since it was the best part of the city according to my research.
So, we got a cab and drove there. After looking at a few hotels, we were taken to Hotel Hillfort on Park Street and met Shabbir bhai. We checked into his hotel and got out to buy a SIM card with the hotel staff Parvej. I desperately needed the sim card because I blew my Grameenphone roaming data pack on our way from the airport, and I needed to be online to communicate with my employees and clients.

But the shop we were referred to was closed. Luckily, we met one of Shakawat bhai’s friends there, who came to Kolkata for treatment. Rubel bhai offered us their Jio SIM. So, I put it in, hoping to use data on the go. But turns out, there are no recharge shops in that area that can recharge Jio SIM. Right then, I realized how stupid India’s SIM situation is. Seems like each telecom company dominates a specific region, and that part of Kolkata was dominated by Airtel. That’s why we couldn’t find a Jio recharge store there. So, I had to purchase a new Airtel prepaid SIM after we had our lunch at Abdul Khalique & Sons Restaurant, which Rubel bhai recommended.
An interesting thing about Kolkata—I thought there wouldn’t be any beef in restaurant menus. But not only was there beef in that Muslim-owned restaurant, its price was shockingly cheap. The vegetable item was 40 rupees, and the beef was just 50, which led us to double down on the feast.

After a heavy lunch and SIM purchase, I was relieved to have connected to the rest of the world. With a relaxed mind and a well-fed body, we took a cab and roamed around the city of Kolkata and Howrah.
We first went to buy a phone for Shakawat bhai’s friend, but we didn’t find that exact model. So, we went to an Apple-authorized chain, Imagine, to buy the 2nd Gen AirPods Pro I needed. I thought it would be cheaper compared to Bangladesh. But turns out, no. They are pretty much the same when you convert the rupees to taka. But I bought it anyway because AirPods bought from here are more likely to be genuine and intact.

We next went for a coffee at Starbucks. After hearing that name for years in American TV shows and movies, I was excited to see for myself what the fuss is all about. But it was packed. So, we left and went to a Baskin-Robbins to try out their cheesecake ice cream.

Next, it was time for sightseeing. Even though it was almost sundown, and we couldn’t enter the tourist spots, we still went to see Victoria Memorial, Fort Willian, and Eden Garden, among other places and took photos from outside.
We also saw the famous Howrah Bridge. Shakawat bhai was fascinated by how much iron it had used. I was more intrigued by the question of how they were able to handle and raise these long, undoubtedly heavy, metal bars at a height like this in 1943.

 

@rifat5670 Views and sounds from the city of places, Kolkata… #Kolkata #India ♬ Festive Music – ricardomss

 

After our city tour, we returned to Park Street and decided to visit the New Market for shopping. I had to buy some medicine for my cousin, which was only available in India, and Shakawat bhai had some shopping to do for his nephews.
His part was easy. But finding the medicine and 27 packs of it turned out to be a daunting task. After looking into dozens of shops in Kolkata, we were only able to manage 13 packets.
It was getting late at night, so we decided to return to the hotel, as we had an early flight to Delhi the next morning.

The flight to Delhi was at 7:40 in the morning. So, we checked out of the hotel at 5 am and left for the airport. We reached there just after 6 and snacked.

We landed at New Delhi’s Indira Gandhi International Airport around 10, and the connecting flight to Jammu was at 10:50. So we just waited in the plane.

On our way to Jammu, we got to see the Himalayas and perhaps Mount Everest. We took some good photos, but even the iPhone camera could not do justice to the view we caught from the aircraft window.

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Rifat Ahmed (@rifat5670)

 

 

We first landed at Srinagar airport on our way to Jammu. But we didn’t know that. On the map, Srinagar is after Jammu when tracing a route from New Delhi. So, we didn’t know that the flight would land in Srinagar first and then U-turn to Jammu. There was no mention of it.
We had already booked a flight from Jammu to Srinagar. If only we had known this flight would land in Srinagar first, we could have saved hours and thousands in airplane tickets.

Anyway, like fools, we went to Srinagar airport, then took a U-turn to Jammu Airport and again returned to Srinagar’s Sheikh Ul Alam International Airport on a 4:30 pm flight.

We landed around 6 and immediately started looking for a SIM card since the prepaid Airtel SIM that we bought from Kolkata doesn’t work in Jammu and Kashmir state.
The cabbie told me he could get me a postpaid Airtel SIM that works in Jammu and Kashmir, but he couldn’t. So, our only option was to get a SIM with the hotel staff’s help.
We checked in to Shamyana Lodge in the heart of Srinagar, just by the famous Dal Lake. There we found a hotel staff who took me to a store to get me a postpaid SIM which will work in J&K.
The shop staff clearly took advantage of our situation and charged me unreasonably. But I did not have any other option.

After I was once again connected to the rest of the world, we went to sleep for the night as we were pretty tired from the 4 flights that day.

The next morning, we freshened up quickly and got out to see Gulmarg. We even took a cab. But the driver, Mehraj-Ul Din bhai, informed us that we needed to purchase the ticket for the cable car in advance. He also told us that we might not see any snow there. So, we scraped Gulmarg and decided to go to Sonamarg.
On our way, we finished our morning breakfast at a local 100% veg restaurant which none of us were a fan of.
We also stopped at Waterfall Ganderbal and Sind River. Even if I tried, I couldn’t describe how beautiful the roads and sights were. Everywhere I look on the road, it’s like a modeled heaven ready to be clicked.

Once we reached there, we took ponies for our trek. Mine was named Tufan and bhai’s Badal. We got pretty excited when we started seeing snow on the ground.
Shakawat bhai vlogged the whole way, and I don’t blame him. Everywhere I look, it’s like a picture-perfect frame.

The topmost place we visited was called Thajiwas Glacier. For lack of a better word, it was like the foothills of the Himalayas. We took some photos and climbed midway to enjoy the snow.

My asthma caught up, but I plowed through. After we took some incredible photos, which I can confirm that they do not do justice to the actual view, we climbed down to enjoy Maggie made in a local tent shop in almost freezing temperatures.

We returned to our car on the back of ponies and returned to our hotel after a quick lunch.

After freshening up, we got out, primarily to look for medicines and shop for Kashmir’s famous Shawls. Since it was Sunday, most of the shops were closed. But we found a few opened ones. We bought some and surprisingly found out that people in Kashmir like Shakib Al Hasan.

Then we started looking for medicines. We could not find them in any local shop, but one of them promised to arrange the lot for me the next day. We called quits for the day and returned to the hotel.

The next day, Mehraj bhai came to the hotel to pick us up. We checked out from the hotel the night before because we were leaving very early the next morning and planned to stay on a houseboat the next night. Surprisingly, despite being a 3-star hotel, they didn’t take any international cards. We had to walk a mile to withdraw cash for them.
Anyway, we left for Pahalgam that morning with our baggage in the car. The road, the view, and the spots we stopped at on our way were indescribable.

On our way, we tried Kawah, of which I am now a fan, and bought Kashmiri Saffron or Kesar or Jafran, whatever you want to call it. We also bought Shilajit, not knowing what it was, and Shakawat bhai bought some almonds for home.
Once we reached Pahalgam, we took two horses named Bahadur and Dewana. I climbed the latter, and we started exploration.

We went to several tourist spots, among which Kashmir Valley and Mini Switzerland-famed Baisaran Valley were most memorable. In the latter, we zip-lined from one end to another while the view of humongous Himalayan mountains was right in front of us.

 

@rifat5670 Ziplining along the ‘Mini Switzerland’ famed Baisaran Valley in Pahalgram, Jammu & Kashmir. #Ziplining #Kashmir #India ♬ Adventure (Inspiring Cinematic Epic Trailer) – musicagrando941


After spending some time with that magnificent view, we returned on horseback.
To pay the pony’s master, I had to stand in an ATM line for almost half an hour. How come a big tourist destination like this has only one ATM in the entire area?

We stopped at a trout farm for lunch on our way back to the hotel. It was called Abbi Hayat Trout Fish Farm, where we picked live trout, and they prepared and grilled them for us right there.
I am not a fan of fish, but this freshly grilled fish tasted better than anything I had there. Fresh trout in a plate in just 10 minutes, a one-of-a-kind experience I’ll always remember.

We also stopped for apple juice, where fresh apples were juiced right in front of us. It was super refreshing, unlike anything I ever had. There we also met the son of the shopkeeper who, despite having a Ph.D. in Chemistry, had to sit in his father’s shop, which is a solid example of the employment problem in the Jammu and Kashmir territory.

Anyway, once we reached Srinagar, we went to the pharmacy that promised us to get the medicine. But unfortunately, he could only manage 4 packs, and we were still short 10.
So, we went to another, much bigger, pharmacy that told us they could manage them for us the next day. We also learned that the other pharmacy just took the medicine from this one and sold us with a very high markup.
Anyway, we explained to them our urgency and told him that our flight was tomorrow. They understood and promised to get them for us.

Then Mehraj bhai introduced us to his younger brother Shafi, who was a Shikara boatman. He took us to a houseboat named Dream Palace, where we met Miraz bhai and Faruque bhai.
We spent the night there but with several concerns, the first of which was the lack of a lock in the washroom, which led to a routine guard of one of us while the other one was using the facilities. And more importantly, the heater broke down.

I could not explain how cold it was even if I tried. It felt like my testicles were frozen.

After spending some time on the edge of that floating boat in Lotus Lake, we went to sleep with two thick blankets on. But it wasn’t enough as I noticed my voice had broken the next morning.

We freshened up with hot water and packed our bags. We, along with our bags, got on the Shikara boat.
Our target was to enjoy Lotus Lake, Dal Lake, and the famous floating market.
These boats have shade and comfy beds. The second Shikara started moving, we realized we could spend several days here just lying on the boats.
We finished our breakfast afloat in a floating cafe and enjoyed the view of the ginormous lake while sipping Kawah. Did some shopping at the floating market too.

 

When it was time to get off the boat, both Shakwat bhai and I wondered what if we spent the whole day here. But it wasn’t possible as we had a flight back to Delhi that afternoon.

We bid farewell to Shafi bhai and got into Mehraj bhai’s car for the airport. On our way, we picked up the medicine and got off to see the Jawaharlal Nehru Memorial Botanical Garden. It was, simply put, heaven on earth.

We reached the airport early on and bid farewell to our 3-day companion Mehraj bhai. Both Mehraj bhai and Shafi bhai were very kind and polite towards us. These two basically guided us everywhere. The people in Kashmir are truly as wonderful as the place.

On our way inside the airport, we talked about how amazing the people were and how beautiful the women and men were. I jokingly suggested I would give away everything I own, including my company, Deftyled, for a chance to marry a Kashmiri girl. I had to change my mind pretty quickly after what happened next.
Shakwat bhai was worried about our baggage weight, but we were under the limit and had no problem checking in. But after we checked in, we went to an airport shop for lunch. I ordered a sandwich and bhai asked for a burger. We then noticed bottled Starbucks coffee. Since I couldn’t taste the Starbucks coffee in Kolkata, I thought I would make do with this. So, I ordered two, not knowing the price.
Three Kashmiri girls were in that small shop, and everyone could hear everything. The shop was at most 10 feet by 6 feet, and I assumed everyone had heard our order. Couple minutes later, one of the girls asked for 950 rupees as the bill. I paid, then took the food and sat right across from the store, merely 6 steps from them.
Since I wasn’t looking at their faces, I did not know to whom I ordered the food and to whom I asked for the coffee, or to whom I paid the bill.

Just as we were about to sit down, one of them called us. I went to her immediately, and she just started interrogating me about my order. I told them what I had ordered. Turns out they billed for just the coffee and not the food.
Clearly, it was not my fault as I did not know their price and didn’t even ask. I just paid whatever they told me to pay. They billed me and gave me the food right on the counter where I was paying the bill. It was definitely their responsibility to bill me correctly. But they started acting like I came all the way from Bangladesh, and spent lacs on the visit, just to rip them off a sandwich which cost like 200 rupees.
Their rude attitude turned me off to the idea of tying knots with a Kashmiri girl, not that anyone was lining up to be my bride.

Anyway, with the bitter taste of the food and accompanying experience, we also found out that our Go First flights had been delayed several hours.
Our 7:15 pm flight departed at 11 pm.

By the time we reached New Delhi airport, it was midnight. So, everything was closed. But we took a cab anyway and roamed around New Delhi and Delhi.
New Delhi is supposed to be the most polluted city in the world. But the late night and the lack of people on the street made the cab ride across the town enjoyable.
We saw India Gate, Qutub Minar, Gurudwara Sri Bangla Sahib, and other famous places and streets in Delhi. For dinner, our elderly cab driver, Raj, took us to Delhi’s famous Jama Masjid, where we found a few open curbside restaurants. It was 2 in the night, and yet the restaurant was filled. According to the driver, we wouldn’t have been able to even enter by car if it were in the day. That’s how famous and crowded the place was.
Anyway, we went inside for dinner and invited him. He declined, most probably because it was a Muslim diner.

After a heavy dinner, we went back to the airport. The airport itself was fascinating. It had runways over the roads of Delhi, and it was so big that we could not walk from one terminal to the other.

After passing the long immigration line, we started walking toward the gate. Along the way, a Bangladeshi lady, who was also returning on the same flight, tagged along for directions.

Our Delhi to Dhaka’s Vistara flight was at 6:30 in the morning, and we landed at approximately 9 in the morning at Dhaka’s Hazrat Shahjalal International Airport. Of all the flights and airports we had been through that week, it was the most difficult and uncomfortable one.
The immigration line was big, and on the other side, we were being questioned about whether we brought any gold bars. They were shouting at passengers that if we did bring gold and did not inform customs, we would be penalized as if we were smugglers of gold.

After exchanging the currency and claiming our baggage, we went to the domestic airport from the International, which was a challenge of its own.

We just came from freezing cold, and the sun was burning in Dhaka. We sweated like pigs in just a 5-minute walk from the international to the domestic airport.

 

I wasn’t gonna take the flight to Chattogram because I wanted to meet Ali uncle, who returned to Bangladesh from Saudi Arabia the day I was going to Kashmir.
But Shakawat bhai wanted me to check in so that he could take his baggage without any problem. His baggage was slightly over the limit, so I, too, checked in so that he could take the baggage on the two-person limit.
After checking in, we bid farewell, and I snuck out of the airport.
When I reached home, I started getting calls from US-Bangla airlines asking where I was. They were making sure I was not missing the flight since I checked in. I explained everything to them.

I returned to Chattogram later that afternoon, which concluded this 6-day India Tour.

 

My takeaway: half the beauty in the world was given to women-kind and the other half to Kashmir. So, even if it costs you a lifetime of savings, you should visit Kashmir at least once in your life.

 

]]>
https://rifatahmed.com/india-tour-2022-kolkata-new-delhi-jammu-kashmir/feed/ 2 4710 The floating market of Dal Lake in Srinagar, Jammu & Kashmir nonadult
“তোর চুল ছোটো না বড় এতে দুনিয়ার কারোরই কোনো *ল টাও যায় আসে না” https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%9b%e0%a7%8b%e0%a6%9f%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%a1%e0%a6%bc-%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%87-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%b2-%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%93-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%9b%e0%a7%8b%e0%a6%9f%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%a1%e0%a6%bc-%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%87-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%b2-%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%93-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/#comments Tue, 30 Aug 2022 15:15:16 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4494 ইদানিং আশেপাশের লোকজনের কথা-বার্তা ও অঙ্গ ভঙ্গি দেখে মনে হতো বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, নিত্যপণ্যের চড়া দাম, চুরি-ডাকাতি, খুন, লুট, ঘুষ, সুদ সহ সকল বৈশ্বিক সমস্যার মূল আমার বাবরি চুল।
লোকজনের দুঃখ কষ্ট ও বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর কথা চিন্তা করে কয়েক মাসের জন্য দুনিয়াটাকে ও এতে বসবাসরত খেটে খাওয়া মানুষদের একটু বিশ্রাম দিবো বলে মনস্থির করলাম। সকলের কল্যাণার্থে গতকাল এক নাপিতের কাছে চুলগুলো বিসর্জন দিয়ে আসলাম।
মনে মনে খুব খুশি লাগছিল এই ভেবে যে কাল ঘুম থেকে উঠলেই দেখবো এই দুনিয়ার সকল দুঃখ-কষ্ট ও সমস্যা আমার চুলের বিসর্জনে বিলীন হয়ে গেছে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে তাই তড়িঘড়ি করে পত্রিকায় খুশির সংবাদ গুলো খুঁজতে লাগলাম। কিন্তু একি? নিত্যপণ্যের দাম তো কমে নাই। রাশিয়া-ইউক্রেনের কোনো মীমাংসাও তো হলো না। ডলারের দাম খোলা বাজারে আজও বেশি। রোজকার খুন-খারাবি ও দুর্নীতির খবর তো আছেই।

নিরাশ হয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে গত পরীক্ষার কথা মনে পড়লো।
গত পরীক্ষায় এক স্যারও চুল ছোট করার উপদেশ দিয়েছিলেন। শিক্ষক মহোদয় জ্ঞানী মানুষ। উনি অবশ্যই কোনো লজিক্যাল কারণেই চুল ছোটো রাখতে বলেছেন।
মনে মনে ভাবলাম বৈশ্বিক ও জাতীয় সমস্যাগুলোর সমাধান যেহেতু হয় নি, ব্যক্তিগত সমস্যা গুলোর সমাধান নিশ্চয়ই হয়েছে।
খুব জোস নিয়ে ফ্লুইড মেকানিক্সের কেতাব খুলে পড়তে বসে গেলাম। কিন্তু আগের মতোই ইউনিফর্ম ডেনসিটির ফ্লুইডের স্টেডি ইরোটেশনাল নোশনের জন্য বার্নোলির ইকুয়েশন বের করতে গিয়ে একটা ফিক্সড আর একটা মুভিং প্লেটের মধ্যকার ক্যুট ফ্লো ভুলে যাচ্ছি। ক্যুট ফ্লো মনে রাখতে গেলে ভিস্কাস ইনকম্প্রিসিবল ফ্লুইডের জন্য নেভিয়ার-স্ট্রোকস ইকুয়েশন ভুলে যাচ্ছি।
ব্যাংক একাউন্ট চেক করতে গেলাম। হয়তোবা আমার দৈন্যদশা দূর করার জন্য কোথাও থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আমার একাউন্টে জমা হইছে? কিন্তু না। সেটাও হয়নি।
দরজার পাশে গিয়ে নিজের হাইট মাপলাম। কই লম্বাও তো হলাম না।

পুনরায় নিরাশার সমুদ্রে ভেসে ভেসে চায়ের কাপে চুমুক দিতে লাগলাম। দ্বিতীয় চুমুকেই আব্বুর কথা মনে পড়লো।
আব্বু প্রতিবার ফোনে স্মরণ করিয়ে দিতেন যে চুল ছোটো রাখলে আমাকে দেখতে ভালো লাগবে।
শেষ ভরসা হিসেবে আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। নিশ্চয়ই নিজেকে খুব সুদর্শন পুরুষের মতো লাগবে।
কিন্তু না, আমার চোখে তেমন পার্থক্য পরিলক্ষিত হলো না। তবে তানভীর পিছন থেকে ঠিকই চুল ছোট করার পর থেকে আমাকে যে দেখতে যুবতী মেয়ের মতো মনে হচ্ছে-এ কথাটা জানিয়ে দিলো।

হতাশার সমুদ্রে ডুবতে যাচ্ছি ঠিক এমন সময় পরম সিদ্ধি লাভ হলো। সবকিছু চোখের সামনে স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হতে লাগলো। দৈববাক্য কানে এলো।
“তোর চুল ছোটো না বড় এতে দুনিয়ার কারোরই কোনো *ল টাও যায় আসে না।”

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%9b%e0%a7%8b%e0%a6%9f%e0%a7%8b-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%a1%e0%a6%bc-%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%87-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%b2-%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%93-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be/feed/ 1 4494
১৫ আগস্টঃ জাতীয় শোক দিবসের সাথে আমার পরিচয় https://rifatahmed.com/%e0%a7%a7%e0%a7%ab-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%83-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%b6%e0%a7%8b%e0%a6%95-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%af%e0%a6%bc/ https://rifatahmed.com/%e0%a7%a7%e0%a7%ab-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%83-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%b6%e0%a7%8b%e0%a6%95-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%af%e0%a6%bc/#comments Sun, 14 Aug 2022 20:17:10 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4439 তখন আমি স্কুলে পড়ি। খুব ছোট। আব্বু আম্মু দুজনই বাইরে। আমি আর আমার ছোট বোন ফুফুর সাথে বিছানায় রাতে শুয়ে আছি।

হঠাত কান্নার আওয়াজে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। বুঝতে পারলাম যে ফুফু আমাদের দুইজনকে জরিয়ে ধরে বিছানাতে শুয়েই কান্না করছে।

গভীর রাত। এর মধ্যে বিলাপ-মিশ্রিত কান্নার আওয়াজটা খুব সুক্ষ ভাবে দেয়াল ভেদ করে এলাকায় ছড়িয়ে যাচ্ছিল।

পুরান ঢাকায় থাকতাম তখন। ওদিকে বাসাগুলো অনেক বড় হতো এবং অনেকগুলো কামরা থাকতো। পুরোনো মডেলের সেই বিশাল বাড়িতে তিনটি পরিবার থাকতাম প্রতিবেশির মতো। ফুফুর কান্নার শব্দ পেয়ে কেয়া আপুর আম্মু আমরা যেই রুমে শুয়ে ছিলাম সেই রুমের জানালায় এসে আস্তে আস্তে ফুফুকে জিজ্ঞেস করলো “হাসপাতাল থেকে খবর আসছে?”

প্রশ্ন শুনেও ফুফু তার কান্না দু সেকেন্ডের জন্য থামিয়ে জবাব দেয়ার প্রয়োজন বোধ করলো না। উত্তর আমারও জানা ছিল না। তাছাড়া ফুফুকে সান্ত্বনা দিবো ততটুকু বোধ সেই বয়সে হয়নি। বোকার মতো নিশ্চুপ হয়ে রইলাম কতক্ষণ মনে নেই। আন্টি জবাব না পেয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে চলে গেলো।

একটু পর বাইরে থেকে আম্মুর কান্না জর্জরিত কন্ঠ শুনতে পেলাম। আব্বু আম্মুর সাথে আরো আত্মীয় প্রতিবেশি ঘরে প্রবেশ করলো। সেই গভীর রাতের অন্ধকারেই দাদীর মৃতদেহ নিয়ে এ্যাম্বুলেন্সে করে সপরিবার রওনা দিলাম গ্রামের বাড়িতে।

 

আমার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ আর সেটি ছিল ১৫ই আগস্টের প্রথম প্রহরের রাত। সম্ভবত ড্রাইভারের পাশের সিটে সিদ্দিক ভাইয়ের কোলে বসে যাচ্ছিলাম। ফ্রন্ট সিটে বসে ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জের পথে রাস্তার এপার-ওপাড় পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মোট কয়শো শোক দিবসের ব্যানার দেখেছি বলতে পারবো না।

প্রথম কয়েকটাতে বড় করে শোক দিবস লেখা দেখে মনে মনে ভাবছিলাম দাদীর মৃত্যুর খবর এরা কিভাবে জানলো? পদ্মার এপাড় ফেরিতে উঠার সিরিয়ালে যখন আমাদের এ্যাম্বুলেন্সটা দাঁড়ালো তখন একটা ব্যানার পুরোটা পড়ার সুযোগ হয়েছিল। এর আগে স্কুলের কোনো পাঠ্যবইয়ে এই বিষয়ে পড়েছিলাম কিনা জানি না, কিন্তু সেদিনই প্রথম জাতীয় শোক দিবসের সাথে পরিচয় হলো।

হঠাত মনে হলো দাদীর জন্যও কি দেশে একটা শোক দিবস হবে? হলেও দাদীর ছবি কি দিবো? দাদীর তো আলাদা কোনো ছবি নাই, শুধু আমার সাথে কয়েকটা ছবি আছে। ওগুলো দিবো?

 

আসলে এর আগে আমি এত কাছ থেকে নিজের পরিবারে কারো মৃত্যু দেখি নাই। তাই মৃত্যুর গুরত্বটা তখনও আমার মস্তিস্কে বাসা বাঁধতে পারেনি। একারনেই দুনিয়ার সব রকমের চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল।

তাছাড়া আমি আম্মু আর দাদীর কাছে সমান ভাবেই বড় হয়েছি। রাতে ঘুমাতাম দাদীর কাছেই। দাদীর পাকা চুল তুলে দিতাম। আব্বুর কাছ থেকে টাকা নিয়ে উনার পান কিনে দিতাম। এর বদলে ঘুমানোর সময় উনি প্রতিরাতে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতো। আব্বু আম্মুর কাছে বকা খেলে, আমাকে মারতে এলে দাদীই বাধা দিতো।

এরকম কাছের একটা মানুষ এত দূরে চলে যাবে সেটা তখনও উপলব্ধি করতে পারি নাই। উপলব্ধিটা এসেছিল অনেকদিন পর।

 

পদ্মা নদী পার হয়ে ওপারে যখন এ্যাম্বুলেন্স চলতে শুরু করে তখন ভোর হয়ে গেছে। এই ভোরের মৃদু রোদেই পদ্মার ওপাড় থেকে গোপালগঞ্জ পর্যন্ত কতগুলো শোক সভাই না দেখেছি। মাইকে চিৎকার করে আর্তনাদের সহিত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচারণ আর এ্যাম্বুলেন্সের কান ফাটানো সাইরেন সেই শোকের ভোরকে ধারালো চাকুর মতো কেটেই যাচ্ছিল। গোপালগঞ্জের সরু রাস্তার উপর আছড়ে পড়া শব্দবানের আওয়াজে একটা সময় এ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে বসে থাকা মানুষের কান্নার আওয়াজটা পর্যন্ত আমার কান পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছিল না।

 

প্রতিবছর এদিন এলেই এই স্মৃতিটাই আমার মনে পড়ে। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস হিসেবে এদেশের সবার কাছেই পরিচিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর স্মরণে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হয় এই শোক। তবে রাষ্ট্রীয় শোকের সাথে আমার ব্যক্তিগত শোক কেমন যেন মিলে একাকার হয়ে গেছে। এখন বঙ্গবন্ধুর নাম শুনলেই আমার জীবনের প্রিয় ঐ মানুষটার কথা মনে পড়ে।

 

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a7%a7%e0%a7%ab-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%83-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%b6%e0%a7%8b%e0%a6%95-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%af%e0%a6%bc/feed/ 1 4439
তোর সিঙ্গারা না পেয়ে চিন্তায় আমার ওজন অর্ধ সের কমে গেলো https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%93%e0%a6%9c%e0%a6%a8-%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a7-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%8b/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%93%e0%a6%9c%e0%a6%a8-%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a7-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%8b/#comments Mon, 25 Jul 2022 07:24:20 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4354 একটা কাজে বাইরে যাচ্ছিলাম। আমাকে বাইরে যেতে দেখে বন্ধু বলে দিলো আসার সময় ওর জন্য সিঙ্গারা আনতে।
ছেলেটা মনে হয় সকালের নাস্তা করবে। তাই কাজ শেষ করে যেই রিক্সায় করে গিয়েছিলাম ওটাতে করেই তড়িঘড়ি করে চলে এলাম বাসার পাশের হোটেল থেকে সিঙ্গারা নিয়ে বাড়ি ফিরবো বলে।

কিন্তু একি! যেই হোটেল থেকে সিঙ্গারা কিনি সেখানে তো সিঙ্গারা শেষ হয়ে গেছে। একটু হন্য হয়েই দূরের একটা হোটেলে খোঁজ নিতে গেলাম। কিন্তু কিভাবে যেন সন্ধ্যা পর্যন্ত বাসি সিঙ্গারা বিক্রি করা ওই হোটেলেও আজ সিঙ্গারা শেষ।

এরই মধ্যে বৃষ্টির ফোঁটা পড়তে শুরু করেছে। দুঃখ-ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাড়ির পথে ফেরার সময় সিদ্ধান্ত নিলাম যে প্রয়োজনে আমার কাছে থাকা একটি মাত্র বিস্কুটের প্যাকেটটা ওকে উৎসর্গ করে দিবো, তাও বন্ধুকে অভুক্ত রাখা যাবে না।

বন্ধুকে একটা সিঙ্গারা না খাওয়াতে পারার এই ব্যর্থতা যখন চোখে মুখে অন্ধকার নামিয়ে এনেছে তখন নতমস্তক ওর রুমে প্রবেশ করে দেখি ভদ্রলোক পায়ের কাছে এয়ার কুলারটা ছেড়ে দিয়ে কাথা মুড়ি দিয়ে খুব ফিল নিয়ে ঘুমাচ্ছে।
ওর রুমমেট আমাকে দেখে হাসতে হাসতে বললো, “ওকে ঘুম থেকে ডেকে বল যে সিঙ্গারা পাস নি।”

কয়েক মুহূর্তের জন্য মনেও হচ্ছিল যে কাঁচা ঘুমটা ভেঙে দিয়ে বলি “ওরে কুম্ভকর্ণ, তোর সিঙ্গারা না পেয়ে চিন্তায় আমার ওজন অর্ধ সের কমে গেলো আর তুই বৃষ্টিতে ফিল নিয়ে ঘুমাচ্ছিস? যাহ, আমার রুম থেকে বিস্কুটের প্যাকেটটা এনে গলাধঃকরণ কর।”

পরে চিন্তা করলাম, থাক। অভুক্ত প্রাণীটির কচি ঘুম ভেঙে লাভ নেই। দেখা গেল, আমি কাঁচা ঘুম থেকে ডেকে তুললাম আর ও “সিঙ্গারা সিঙ্গারা” বলে চিৎকার করতে করতে ঘুম থেকে উঠে বসলো।

 

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%93%e0%a6%9c%e0%a6%a8-%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a7-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%ae%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%8b/feed/ 1 4354
পদ্মা সেতু শত সহস্র প্রার্থনার ফল https://rifatahmed.com/%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%81-%e0%a6%b6%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a6%b2/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%81-%e0%a6%b6%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a6%b2/#comments Sat, 25 Jun 2022 17:39:33 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4255 ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসের ঘটনা।

সন্ধ্যা হবে হবে এমন সময়টায় ফোন পেলাম যে নানী আর নেই। কাঁধের ব্যাগটা নিয়ে সাথে সাথে বেরিয়ে পড়লাম বাস কাউন্টারে।

দামপাড়া বাসস্ট্যান্ডে কয়েকটা কাউন্টার খুঁজে খুঁজে একটা বাসের সন্ধান পেলাম যেটা ৬.৩০ এ রওনা করবে। পিছনের দিকে একটা সিট পেয়ে উঠে গেলাম। মাথায় তখন চিন্তা একটাই, নানীর জানাজায় শরিক হতে পারবো তো?
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা, তারপর ঢাকা থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে ফরিদপুর নানী বাড়ি যেতে হবে। অনেক দুরের পথ।
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে টুকটাক জ্যামের মুখে পড়তে হলো। তাই ঢাকা পৌঁছাতে পৌঁছাতে রাত প্রায় ১ টা। গুলিস্তানে তাড়াহুড়ো করে নেমে মাওয়া যাবার বাস খুঁজতে লাগলাম। কিন্তু এই সময়ে কোনো বাস মাওয়া ছেঁড়ে যায় না। বংশাল রোডে দূর থেকে একটা বাস খেয়াল করলাম। বাসের ইঞ্জিন চলতেছে। তাই কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম।
একদল ছেলে মাওয়া যাচ্ছে ইলিশ খেতে তাই এই ভাঙ্গাচুরা লোকাল বাসটি যাচ্ছে ওইদিকে। চিন্তা ভাবনা না করে উঠে গেলাম।

মাওয়ার রাস্তায় এতটাই কুয়াশা ছিল যে বাস মাঝে মাঝে ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে থেমে থেমে আগাচ্ছিলো। রাত দুটোর দিকে মাওয়া ঘাটের আগে ইলিশ মাছের দোকানগুলোর সামনে বাসটি এসে থামলো। বাস নাকি আর সামনে যাবে না। লঞ্চ আর সি বোট বন্ধ, শুধু ফেরি ঘাট সচল। কিন্তু এখান থেকে ফেরি ঘাট অনেক দূরে।
হেঁটে কিছু দূর আগালেও খুব তাড়াতাড়ি-ই বুঝে ফেলছিলাম যে এই কুয়াশাতে হেঁটে অতদূর যাওয়া যাবে না। তাছাড়া ফেরি ঘাটের রাস্তাও ঠিক চিনি না। ঠিক কত বছর আগে ফেরিতে পার হয়েছিলাম তাও মনে নেই। তখন পদ্মার এপার-ওপার এই শিমুলিয়া-পাটুরিয়া ঘাট ছিল না। ছিল মাওয়া-কাওরাকান্দি ঘাট।
তাই অনেক খুঁজে ফেরী ঘাট পর্যন্ত একটা অটোরিক্সা ঠিক করলাম। এক কিলোর কম পথ কিন্তু সময়, কুয়াশা ও রাস্তার সুযোগ বুঝে চালক ১৫০ টাকা চেয়ে বসলো। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফেরি ধরতে হবে তাই কোনো পথ না পেয়ে চড়ে বসলাম।

 

 

১ নং ফেরি ঘাটে গিয়ে কিছু মানুষের সন্ধান হলো। কিন্তু গিয়ে শুনি প্রচন্ড কুয়াশা, বাতাস ও নদীর স্রোতের কারনে ঘাট বন্ধ। ফেরি পার হবে না।

আশে পাশে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করতে করতে খবর পেলাম ৩ নং ঘাট থেকে একটা ফেরি ছেড়ে যাবে। একরকম দ্রুত গতিতেই ছুটে চললাম ফেরিটি ধরার জন্য।
হ্যা ঠিকই, গাড়ি দিয়ে ছোট্ট ফেরিটি প্রায় ভরে গেছে। আর দুটো বাস উঠলেই ছেঁড়ে দিবে এমন অবস্থা।
সময় অপচয় না করে ফেরিতে উঠলাম।

যেহেতু ছোট্ট ফেরি তাই ঐ বড় ফেরিগুলোর মতো সুবিশাল ক্যান্টিন নেই। নিচে বসার কোনো ব্যবস্থাও নেই।
এরই মধ্যে শুনতে পেলাম ফেরিটা এখন ছাড়বে না। কুয়াশা কমলে আর আবহাওয়া একটু ভালো হলে ছাড়বে।
যেহেতু ফেরি এইটা ফুল তাই চলাচলের অবস্থা হলে এটাই সবার আগে ছাড়বে সেই বিশ্বাস নিয়ে পিঠ ঠেকাবার একটা জায়গা খুঁজতেছিলাম পুরো ফেরিতে। কোথাও কোনো ব্যবস্থা না করতে পেরে অবশেষে একদম উপরে ছাদে উঠলাম। পুরো ছাদে আমি একা। কোনো মানুষ নেই ফেরিতে, শুধু গাড়ির যাত্রীরা ঘুমাচ্ছে যার যার গাড়িতে।

 

যদিও ছাদের মতো উপরের প্ল্যাটফর্মে একটা শেড দেয়া আছে, কিন্তু সেটা এই শীত থেকে বাঁচাতে যথেষ্ট নয়। ফেরি ছেড়ে কোথাও যেতেও পারছিলাম না এই ভয়ে যে আবহাওয়ার উন্নতি হলে ফেরিটা যেকোনো সময়েই হয়তো ছেঁড়ে দিতে পারে।
বরফের মতো ঠাণ্ডা বাতাস আর তার উপর কুয়াশা এতটাই ঘন ছিল যে ঘাটে বাধা ফেরি থেকে ঘাট দেখা যাচ্ছিল না। সেদিন সকাল প্রায় সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত এই আবহাওয়া ছিল।

 

 

সেদিনের সেই রাতে আমি টের পেয়েছি পদ্মা কতটা ভয়ংকর।
চট্টগ্রাম থেকে তাড়াহুড়ো করে আসার সময় ভারি শীতের কাপড়ও আনতে ভুলে গেছি। বাসায় এক গ্লাস কোক দশ কিউব বরফ দিয়ে খাওয়া আমি একটু গরমের আশায় ফেরির ইঞ্জিন রুমের ছিদ্রের পাশে ফ্লোরে জড়সড় হয়ে বসেছিলাম ইঞ্জিন রুম থেকে একটু গরম বাতাসের আশায়।
ঠান্ডা বাতাসে জমতে যাওয়া হাতের তালু পাতলা শার্টের ভিতর ঢুকিয়ে দিয়ে সে রাতে খোদার কাছে শুধু একটাই প্রার্থনা করতেছিলাম। আল্লাহ, আজ এক রাতের জন্য হলেও পদ্মায় একটা ব্রীজ বানিয়ে দাও।

 

পদ্মা সেতু এরকম শত সহস্র প্রার্থনার ফল।

এই পদ্মা ব্রীজ কে করলো এতে আমার কিছু আসে যায় না। কে সমালোচনা করলো সেটাও আমার দেখার এত আগ্রহ নাই। লোন নিয়ে করেছি নাকি নিজের টাকায়, সেটা হিসেব করারও এনার্জি নাই। আমি শুধু পদ্মায় একটা ব্রিজ চাইছিলাম সেদিন, সেটা পেয়ে গেছি। উপরওয়ালার কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া এর জন্য।

 

The Padma Multipurpose Bridge is a multipurpose road-rail bridge across the Padma River, the main distributary of the Ganges, in Bangladesh. It connects to Shariatpur and Madaripur, linking the southwest of the country, to the northern and eastern regions. The bridge was inaugurated on 25 June 2022. Once the bridge is operational, another Kolkata-Dhaka International train via Mawa, Goalando, Faridpur, Kushthia, Poradaho, Darshana & Gede may be introduced.

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%81-%e0%a6%b6%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a6%b2/feed/ 1 4255
রেয়ার বা নেগেটিভ রক্তধারীরা অন্যের ভরসায় না থেকে নিজেই রক্তের ব্যবস্থা করে রাখুন https://rifatahmed.com/%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%85%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%a8/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%85%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%a8/#comments Sun, 05 Jun 2022 15:11:19 +0000 https://rifatahmed.com/?p=4159 গত বছর একটা রেয়ার রক্তের গ্রুপের জন্য একটা ফ্যামেলি ও কয়েকটা সংগঠনের লোকজনকে হন্য হয়ে ইনবক্সে ইনবক্সে রক্ত খুজতে দেখেছি।
গত কালও চট্টগ্রামের বিএম কন্টেইনার ডিপোর আগুনে সেই একই রকম অবস্থা দেখলাম নেগেটিভ রক্তের জন্য। এর একটা খুব সহজ সমধান আছে।

আমার মতো পজিটিভ রক্তের গ্রুপ যাদের তাদের কাছে এই জিনিসটা আননেসেরারি বা হাস্যকর মনে হতে পারে কারণ আলহামদুলিল্লাহ আমাদের রক্তের তেমন অভাব নাই। কিন্তু যারা নেগেটিভ রক্তের তারা জানে রক্তের জন্য মাঝে মাঝে কি মুসিবতে পড়তে হয়। তাই এই লেখাটা মূলত নেগেটিভ বা রেয়ার রক্তের গ্রুপের মানুষের জন্য।

 

ধরুন আপনার রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ বা কোনো একটা রেয়ার গ্রুপ। আপনার প্রথমে এমন চারজন লোক খুজে বের করবেন যাদের রক্তের গ্রুপ আপনার সাথে ম্যাচ করে। এরকম লোক খোঁজা খুব কঠিন হবে না যদি আপনি রক্তদানের গ্রুপ গুলোতে একটু খোঁজার চেষ্টা করেন। এছাড়া আপনার রক্তের গ্রুপ লিখে ফেসবুকে সার্চ করলে অনেক রক্তের পোস্ট পাবেন আপনার গ্রুপের জন্য যেখানে কমেন্টের আপনার রক্তের গ্রুপের মানুষ খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। তাছাড়া রক্তের ব্যবস্থা করা অনেক স্বেচ্ছাসেবক গ্রুপ তো আছেই। প্রয়োজনে উনাদের সাথে যোগাযোগ করে খুজে বের করুন।
আপনার রক্তের তিনজন পেলে বিষয়টা তাদেরকে বুঝিয়ে চারজনের একটা গ্রুপ করে ফেলেন।
গ্রুপের জন্য বাকি এই তিনজনকে সিলেক্ট করার ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করুন। আপনার সাথে চিন্তা ভাবনা মিলে বা যারা আপনার মতোই সিন্সিয়ার ও এই বিষয়টা নিয়ে সিরিয়াস এমন কারো সাথে সার্কেল তৈরি করুন। যাদের সাথে আপনার ধ্যান ধারণার মিল নাই বা যাদেরকে আপনার পছন্দ হচ্ছে না তাদের সাথে গ্রুপ করার প্রয়োজন নাই। সংকোচ না করে ঠিকভাবে স্ক্রিনিং করুন যেন আপনি নতুন তিনজন বন্ধু বানাচ্ছেন।

ফেসবুক ইন্সটাগ্রামে তো কত লোকজনই এড করে রাখনে, এই তিনজন অপরিচিত লোককেও এড করে রাখুন। হোয়াটস্যাপেও এড হয়ে থাকুন। ঈদ ও অন্যান্য ওকেশনে ফোন করে খোঁজ খবর রাখুন। বাবা-মা বা ফ্যামেলির সাথে পরিচয় করিয়ে রাখুন। এভাবে তাদের সাথে সোস্যালাইজ করার একটা বিশেষ কারণ ও আছে।

 

ধরুন, আপনি গতকাল রাতের দুর্ঘটনার মতো বিএম কন্টেইনার ডিপোতে কাজ করেন। যখন বাকি তিনজন সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানবেন যে এমন একটা দুর্ঘটনা ঘটেছে আপনার কর্মক্ষেত্রে, তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবে। উনাদের সাথে এমন একটা সম্পর্ক ইস্টাব্লিস করুন যেন ফোনে না পেলে তারা সরাসরি চলে আসে আপনার কর্মক্ষেত্রে আপনার রক্ত প্রয়োজন কিনা তা দেখার জন্য। এরকম সখ্যতা তৈরি করুন যেন আপনার ফ্যামেলি বা আপনাকে গতকাল রাতের মতো রক্তের জন্য হন্য হয়ে খুঁজতে না হয়।

অন্যের উপর ভরসা না করে এভাবে নিজের দুঃসময়ের ব্যবস্থা নিজেই করে রাখুন।

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%ad-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%85%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%a8/feed/ 1 4159
Videos from Cox’s Bazar Tour – Parasailing & Beach Drone Shots https://rifatahmed.com/videos-from-coxs-bazar-tour-parasailing-beach-drone-shots/ https://rifatahmed.com/videos-from-coxs-bazar-tour-parasailing-beach-drone-shots/#comments Fri, 18 Mar 2022 13:01:38 +0000 https://rifatahmed.com/?p=3763 Parasailing & Beach Drone Shots during my recent Cox’s Bazar tour.

Initially, it was the annual study tour of Dept. of Mathematics, University of Chittagong. But Sabbir, Joy and I stayed behind for an extra day of parasailing, jet skiing, ATV-ing and beach-side walks.

 

Here’s a video of me parasailing in Darianagar, Himchari, Cox’s Bazar.

 

Here are some drone shots of Sugandha Sea Beach, Cox’s Bazar.

 

Here are some drone shots of Inani Beach, Cox’s Bazar.

 

I am not a professional videographer or YouTuber. But I do have some videos like this on my YouTube channel.

]]>
https://rifatahmed.com/videos-from-coxs-bazar-tour-parasailing-beach-drone-shots/feed/ 1 3763 Parasailing in Cox's Bazar | Fly Air Sea Sports | Darian Nagar, Himchari nonadult
ব্যাচেলর বাসায় কেন থাকবো? — মেসে এক চামচ কাহিনী https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%9a%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%95-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/ https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%9a%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%95-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/#respond Tue, 10 Aug 2021 17:48:00 +0000 করোনার দ্বিতীয় দফার ছুটির পর যখন বাড়ি থেকে চট্টগ্রামে ফ্ল্যাটে আসলাম তখন ৪ টা চা চামচ ও ৪ টা কাটা চামচ (ফর্ক) কিনে আনছিলাম বাজার থেকে।

একসাথে একটা চা চামচ ও একটা ফর্ক-এর বেশি বের করে রাখতাম না। টার্গেট ছিল এই ব্যাচেলর জীবনের বাকি দু-তিন বছর এগুলো দিয়ে কাটিয়ে দিবো। আমি ছাড়াও আমার ফ্লাটের বাকিরাও চা চামচ, স্যুপের চামচ, কাটা চামচ কিনে রান্না ঘরে রাখতো।

কিন্তু আপদ হলো কয়েকদিন পর পর সব চামচ গায়েব হয়ে যেত রান্না ঘর থেকে। অনেকক্ষেত্রে রান্নাঘর তন্নতন্ন করে খুজলে হয়তো পাওয়া যেত। কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই সেটা রান্না ঘর থেকে হাওয়ায় মিলে যেত।

একটা একটা করে কমতে থাকতো আর আমি আমার স্টক থেকে নতুন একটা একটা করে বের করে ইউজ করতাম। একটু হিসেব করে দেখলাম, ২০২১ সালে দুই বারে মোট ১৪ টা চামচ কিনেছিলাম নিজের ব্যবহারের জন্য। কিন্তু জুন আসার আগেই সব গায়েব হয়ে গেল রান্না ঘর থেকে। শুধু আমার না, ফ্ল্যাটের অন্যরা যারা রান্না ঘরে রাখতো, সেগুলোও কমতে থাকলো।

 

 

আমার সব কয়টা চামচ গায়েব হয়ে যাওয়ার পরে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম এই ব্যাচেলার জীবনে আর চামচ কিনবো না। আমি যেদিন এই প্রতিজ্ঞা করি, সেইদিন রান্না ঘরে মাত্র একটা টেবিল চামচ ছিল যেটা কম বেশি সবাই ব্যবহার করা শুরু করলো।  চামচ হারাতে হারাতে বিরক্ত। তাই এখন আর কেউ নতুন চামচ কিনে না।

এই চামচটা কার সেটাও আমার জানা নেই।

কিন্তু আসমান ও জমিনের কসম – আটলান্টিক মহাসাগরের কসম – অস্ট্রেলিয়ার চার্টার্ড ফ্লাইটের কসম। আজ প্রায় ২-৩ মাস ধরে এই লাস্ট চামচ টা যেখানে রাখা থাকে সেখান থেকে একচুল ও নড়ে নাই। সবাই যে যার মতো ইউজ করে রেখে দেয়। কেমনে জানি আবার জায়গা মতো চলে আসে চামচটা। আজ পর্যন্ত একবারও এমন হয় নাই যে চামচ খুজতে গিয়ে রান্না ঘরে পায় নাই। এই চামচ হারায় না, অধোয়া থাকে না, কোনো সময় অকুপাইডও থাকে না। যেকোনো সময় রান্না ঘরে গেলেই পাওয়া যায় ওটারে।

 

 

হাইজিন-ফাইজিন সব ভুলে কমদামী ব্রোথলের প্রস্টিটিউটের মতো গনহারে ব্যবহার হয় এই চামচটা আমাদের ফ্ল্যাটে। তারপরেও জায়গা থেকে নড়ে না। হারায় না। গায়েব হয় না।

মাঝে মাঝে মনে হয় এই চামচটার অতিপ্রাকৃত কোনো শক্তি আছে।

মনে হয় এই পৃথিবী থেকে আমরা সবাই চলে যাওয়ার বহু বছর পড়েও এই চামচটা দিব্যি জায়গা মতো ঘাপ্টি মেরে বসে থাকবে কারো চায়ের কাপে চিনি মিশিয়ে দেয়ার জন্য।

 

এরকম অলৌকিক চামচের দর্শন পাওয়ার জন্য হলেও জীবনে সবার অন্তত একবার ব্যাচেলর বাসায় থাকা জরুরি।

]]>
https://rifatahmed.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%9a%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%95-%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80/feed/ 0 711 23.684994 90.356331 23.684994 90.356331
I Just Made A “Bad” Investment & I’m Not Worried https://rifatahmed.com/i-just-made-a-bad-investment-im-not-worried/ https://rifatahmed.com/i-just-made-a-bad-investment-im-not-worried/#respond Thu, 20 Feb 2020 11:00:38 +0000 https://rifatahmed.com/?p=3287 Business is the most profitable & risky source of income — not breaking news, I’m sure.

 

Everyone notices when I make big bucks from Deftyled, my company or agency, or whatever you want to call it. They call me Dollar Rifat or World Bank Rifat or some other cheesy names to mock me or pamper or butter me or whatever they think they are doing.

 

But no one takes bad investments or losses into account, let alone the effort I put into my business. A well-calculated investment of my company went wrong today, and I lost a significant amount. It hurts like hell to lose your investment, but you know what, it doesn’t matter because this company made a hundred times more profit than the occasional losses, and it will continue to do so.

So, every to-be-entrepreneur out there, take it from an insignificant yet experienced solopreneur, don’t lose hope just because you are occasionally misstepping. Your profits will turn out to be greater than your “bad investments”. You just need to ensure client satisfaction. That’s all that matters.

 

I don’t actually love the term “loss”.

 

I use “bad investments” more often because it still gives you something — experience, instead of profit, which you wanted. So, losses are still investments, just not “good”.

By the way, if anyone knows how to cheer a guy who just made a “bad investment”, you are welcome to try.

And I’m sorry if it feels like I am rambling, I just took a prescribed sleeping pill, and it’s kicking in. This rambling could be a side effect…

]]>
https://rifatahmed.com/i-just-made-a-bad-investment-im-not-worried/feed/ 0 3287